Posts

দক্ষিণ কোরিয়ায় হুন্ডির ব্যবসা আমির হামজার।

Image
দক্ষিণ কোরিয়াতে রমরমা হুন্ডি ব্যবসা, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রবাসীরা 50  ভাগ লোক হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে থাকে, বাংলাদেশের বিভিন্ন কালোবাজারী টাকাগুলো বিদেশে পাচার করার জন্য এই হুন্ডির ব্যবসা গুলো হয়ে থাকে। আমাদের একজন প্রতিনিধির সাথে কথা বলে জানা যায় আমির হামজা নামের একজন লোক, টাঙ্গাইলে বাড়ি দীর্ঘদিন দক্ষিণ কোরিয়াতে আছে, প্রায় দুই বছর ধরে হুন্ডি ব্যবসার সাথে জড়িত। তিনি 2012 সালের দিক দক্ষিিণ কোরিয়াতে আসেন এবং তার চার বছর পরে হুন্ডির ব্যবসার সাথে জড়িত হয়ে যান। এখন তিনি হুন্ডি ব্যবসা গডফাদার বলা যায়। দূতাবাসের সাথে কথা বলে জানা গিয়েছে তার বর্তমানে G1, কি তাকে বলা হয় রাজনৈতিক আশ্রয়।তিনি তার ভিসা করতে গেলে উল্লেখ করেছেন জামাত-শিবিরের একজন লোক।আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আছেন বলে তিনি দেশে যেতে পারছেন না তার নামে মামলা আছে । কিছু ডকুমেন্টস এর এগেনস্টে ভিসা এপ্লাই করেন, এবং এখন তিনি g1 ভিসা নিয়ে আছে।বাংলাদেশের ইমিগ্রেশন পুলিশের সাথে কথা বলা হয়েছে যখন তিনি বাংলাদেশে আসবে তখন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবে এবং দূতাবাস সাথে কথা হয়েছে তারা দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশদের সাথে একযোগে কা

সিন্ডিকেট-দালালদের দিন শেষ : মেয়র তাপস

Image
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) উন্নয়নকাজে প্রভাব বিস্তার করা বিভিন্ন সিন্ডিকেট ও দালালদের দিন শেষ বলে মন্তব্য করেছেন সংস্থাটির মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। বিভিন্ন প্রকল্পের কেনাকাটা ও অনিয়মে সক্রিয় জড়িতদের জন্য নগরভবনের দরজা চিরতরে বন্ধের কথা জানিয়ে দেন তিনি। এ ছাড়া মশক নিধন ও জলাবদ্ধতাসহ ডিএসসিসির নানা কার্যক্রম নিয়ে দৈনিক আমাদের সময়ের সঙ্গে একান্তে আলাপ করেন তিনি। আমাদের সময় : ঢাকার মেয়রদের প্রধান চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় মশক নিধন। অতীতের অনেক মেয়রের মেয়াদকাল এ বিষয়ে সুখকর ছিল না। আপনাকেও প্রধানমন্ত্রী অনুশাসন দিয়েছেন সাফল্য যেন মশায় খেয়ে না ফেলে। অতীতে মশক নিধনে ড্রেন ও ডোবায় গাপ্পি মাছের চাষ, জলাশয়গুলো পরিষ্কারসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছিল। আপনিও মশক নিধনে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছেন। উদ্যোগগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করবেন। ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস : মশক নিধনে আগেও কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু তেমন সফলতা লাভ করতে পারেনি। এ ক্ষেত্রে উদ্যোগুলো একদমই ভুল ছিল বিষয়টি এমন নয়, বিষয়টি হলোÑ সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করা। পাশাপাশি দরকার ছিল কাজগুলো ঠিকভাবে হচ্ছে

ঈদের পরে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খুলবে।

Image
জালালাবাদ ডেস্ক:: রোজা ও ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন। নির্ভরযোগ্য তথ্যমতে সচিব বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে অনির্ধারিত এক মাসের বেশী বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে বার্ষিক শিক্ষাপঞ্জি হিসেবে রোযার ছুটি শুরু হয়েছে।এরপর ঈদুল ফিতরের ছুটি শুরু হবে। সব মিলে আগামী ৩০ মে-এর পর সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে। সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, এ বিষয়ে ৫ মে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ায় সরকার সাধারণ ছুটি আরও ১১ দিন বাড়িয়ে আগামী ১৬ মে পর্যন্ত বর্ধিত করেছে। এ সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ থাকবে। এরপর রোযা ও ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে বলে ৫ মে মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন। উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ প্রথম করোনা-ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী পাওয়ার পর প্রথম গত ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করে সরকার। পরে দফায় দফায়

বঙ্গবন্ধুর খুনি ক্যাপ্টেন মাজেদ ঢাকায় গ্রেফতার

Image
বঙ্গবন্ধুর খুনি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন (অব.) আবদুল মাজেদকে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। গতকাল সোমবার (৬ এপ্রিল) দিবাগত রাত সাড়ে তিনটায় মিরপুর সাড়ে ১১ নম্বর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। আবদুল মাজেদ বিদেশে পলাতক ছিলেন। মঙ্গলবার (৭ এপ্রিল) সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আবদুল মাজেদকে গ্রেফতার করা হয়েছে শুনেছি। কিন্তু আদালতে না তোলা পর্যন্ত আমি নিশ্চিত হতে পারছি না।’ তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ সাংবাদিকদের জানান, গ্রেফতারকৃত খুনি মাজেদকে আদালতে নেওয়া হয়েছে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি হওয়ায় আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগার পাঠানো হবে। উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় পলাতক থাকা সাজাপ্রাপ্ত আসামি ক্যাপ্টেন (অব.) আবদুল মাজেদের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশও জারি করা আছে

কেউ সুযোগ নেয়ার চেষ্টা করবেন না প্রধানমন্ত্রী।

Image
করোনাভাইরাস মহামারিতে সারাদেশের মানুষ আতঙ্কিত। এর মধ্যে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কেউ সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবেন না। অযৌক্তিকভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি করবেন না। জনগণের দুর্ভোগ বাড়াবেন না।’ আজ বুধবার (২৫ মার্চ) জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এসব বলেন। শেখ হাসিনার আহ্বান, ‘যতটুকু না হলে নয়, তার অতিরিক্ত কোনও ভোগ্যপণ্য কিনবেন না। মজুদ করবেন না। সীমিত আয়ের মানুষকে কেনার সুযোগ দিন।’ প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেছেন, বাজারে কোনও পণ্যের ঘাটতি নেই। সর্বত্র বাজার মনিটরিং-এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরে ও বাইরের সঙ্গে সরবরাহ চেইন অটুট রয়েছে। তার কথায়, ‘এ সংকটময় সময়ে আমাদের সহনশীল ও সংবেদনশীল হতে হবে।’ সরকার প্রধান আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমরা খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এ বছর রোপা আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। সরকারি গুদামগুলোতে ১৭ লাখ মেট্রিক টনের বেশি খাদ্যশস্য মজুদ রয়েছে। এছাড়া বেসরকারি মিল মালিকদের কাছে এবং কৃষকদের ঘরে প্রচুর পরিমাণ খাদ্যশস্য মজুদ আছে। চলতি মওসুমে আলু-পিয়াজ-মরিচ-গমের বাম্পার ফলন হয়েছে।’ কৃষকদের প্রতি শেখ হাসিনার

ঘরে বসে নামাজ আদায় করতে হবে শেখ হাসিনা।

Image
করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে মুসলমানদের ঘরেই নামাজ আদায়ের অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদেরও ঘরে বসে প্রার্থনা করার অনুরোধ জানান তিনি। আজ বুধবার (২৫ মার্চ) জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি আরও বলেন, ‘করমর্দন বা কোলাকুলি থেকে বিরত থাকুন।’ প্রধানমন্ত্রীর ভাষ্য, ‘জানি আপনারা এক ধরনের আতঙ্ক ও দুশ্চিন্তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। যাদের আত্মীয়-স্বজন বিদেশে আছেন, তারাও নিকটজনদের জন্য উদ্বিগ্ন। সবার মানসিক অবস্থা বুঝতে পারছি। কিন্তু এই সংকটময় সময়ে আমাদের ধৈর্য ও সাহসিকতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে।’ করোনাভাইরাস প্রতিরোধে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের উপদেশ মেনে চলতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরামর্শ, আমাদের যতটা সম্ভব মানুষের ভিড় এড়িয়ে চলতে হবে। যারা করোনাভাইরাস-আক্রান্ত দেশ থেকে স্বদেশে ফিরেছেন, সেসব প্রবাসীকে হোম-কোয়ারেন্টিনসহ (বাড়িতে সঙ্গনিরোধ) সব নির্দেশনা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলার অনুরোধ জানান তিনি। শেখ হাসিনার কথায়, ‘মাত্র ১৪ দিন আলাদা থাকুন। আপনার পরিবার, পাড়া-প্রতিবেশী, এলাকাবাসী ও সর্বোপরি দেশের মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য এসব নির্দেশনা মেনে চলা প্রয়োজন

গোপালগঞ্জের কুখ্যাত সুদখোর হৃদয় পাইক।

Image
জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সুদখোরদের ধরতে মাঠে নামছে প্রশাসন।পুলিশ হেড কোয়াটার্সের নির্দেশনায় ইতি মধ্যে কাজ শুরু করছে প্রশাসন।পুলিশ সুপার ও থানার ওসি’রা এ ব্যাপারে মাঠ পর্যায়ে তদারকি শুরু করেছেন। সরকারকে ফাঁকি দিয়ে চলা সুদ খোরদের তালিকাপ্রস্তুত শুরু হয়েছে।সুদখোরের তালিকায় রয়েছে ব্যক্তি কেন্দ্রিক সুদে কারবারি,অনুমোদনহীন এন জিও,সমবায় সমিতি ও সরকার অনুমোদিত ব্যাংকিং সিস্টেম ছাড়া পরিচালিত প্রতিষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠান পরিচালনাকারীরা সুদখোরের আওতায় পড়বে। জানা গেছে  গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়নে কিছু সুদখোর আছে যারা কিনা গরিব দুঃখী মানুষকে চড়া  সুদে টাকা দিয়ে ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ করে দিয়েছে, তেমনি একজন সুদখোরের নাম হৃদয় পাইক, বাবার নাম মাধক পাইক, স্থানীয় কিছু লোকের সাথে কথা বলে যেটা জানা যায় তিনি খুবই স্মার্ট সুদখোর, যার কারণে তাকে বোঝা অনেক কঠিন, এইসব সুদখোর সমাজের কিট, এদের এখনই প্রতিহত করতে হবে, জাতির জনকের জন্মভূমি গোপালগঞ্জে এরকম সুদখোরের জায়গা হতে পারে না বলে দাবি করেছে স্থানীয় জনগণ।এখন করোনা ভাইরাসের জন্য গরীব মানুষরা যার যার বাড়ি থেকে বের হতে পারছেনা এই সময়েই সুদখোরদের